1. dailybogratimes@gmail.com : dailybogratimes. :
বুধবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা » Daily Bogra Times
Logo শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
নাটোরে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর যুবলীগের হামলা, আহত ১১ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হলিউড তারকারা কে কার পক্ষে নারায়ণগঞ্জে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৬ বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠক স্থগিত আজ বগুড়ায় আসছেন আমীরে জামায়াত ইরানের সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা সারিয়াকান্দিতে জাইমা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল  পত্নীতলায় জামায়াতে ইসলামীর ওয়ার্ড সভাপতি ও সেক্রেটারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত  সংবিধান নিয়ে পিনাকী ভট্টাচার্য যা বললেন দুইদিন পর আমরা ক্যাপ্টেন খুঁজে পাব না : হাবিবুল বাশার রাজশাহীর পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণরত ৫৯ এসআইকে শোকজ শুল্ক কমলেও বগুড়ায় বাড়ছেই চাল ও আলুর দাম যুক্তরাষ্ট্রকে ‘ময়লার ভাগাড়’ বললেন ট্রাম্প গণঅভ্যুত্থানে নিহত পুলিশ সদস্যদের তালিকা পুনরায় প্রকাশ ঘোড়াঘাটে প্রধান শিক্ষিকা আনজুমান আরার অন্য রকম বিদায়

বুধবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা

নিউজ ডেস্কঃ-
  • মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪
বুধবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা
print news

কোটা বাতিলের এক দফা দাবিতে এবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১০ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের সড়ক, নৌ ও রেলপথের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট অবরোধ করে ‘বাংলা ব্লকেড’ পালনের আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকেলে সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে এ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম বলেন, সারাদেশের সব মহাসড়ক, নৌ ও রেলপথ এ ব্লকেডের আওতাভুক্ত থাকবে।

সমন্বয়কারীরা সাংবাদিকদের জানান, আজ দেশের বিভিন্ন জায়গার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গণসংযোগ করেছেন তারা। আদালতের নির্দেশের বাইরেও তারা সরকারের নির্বাহী বিভাগের কাছ থেকে লিখিত আশ্বাস চান কোটা বাতিলের বিষয়ে। এ কারণে তারা বুধবার সকাল-সন্ধ্যা ব্লকেড পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, ১০ শতাংশ নারী, অনগ্রসর জেলার বাসিন্দাদের জন্য ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষের জন্য ৫ শতাংশ আর প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ১ শতাংশ আসন সংরক্ষিত ছিল।

ওই বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা সংস্কারের দাবিতে বড় বিক্ষোভ হয়। কোটা ব্যবস্থার সংস্কার করে ৫৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছিলেন তখনকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পরে সরকারি চাকরিতে (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে) সব ধরনের কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

২০২১ সালে সেই পরিপত্রের ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে’র অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে একটি রিট আবেদন করেন। সেই রিটের রায়ে চলতি বছরের ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। এরপর ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিন এই আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগে পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত।

সেদিন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছিলেন, সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় বহাল থাকবে নাকি বাতিল হবে সে ব্যাপারে আপিল বিভাগ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

পরে গত বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপাতত বহাল রাখার নির্দেশ দেন। এর প্রতিবাদে গত এক সপ্তাহ ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীরা।

AH/ Daily Bogra Times

আরো খবর
dbt
DMCA.com Protection Status
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews