1. editor@dailybogratimes.com : dailybogratimes. :
আদমদীঘিতে মরিচ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের » Daily Bogra Times বগুড়া টাইমস
Logo বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  দেশপ্রেমিক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক হলেন নওগাঁর হাবিবুর রহমান পিরোজপুরের ভাসমান পেয়ারা বাজারে ধস, চাষীরা ঋণগ্রস্ত ২৮ শতাংশ কমে গেছে বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানি পরিবর্তন হচ্ছে জেলা-মেট্রোপলিটন পুলিশের ইউনিফর্ম-লোগো ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পয়েন্ট হারিয়েছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা বন্ধ করা হবে ৩ হাজার ৪৯১টি অবৈধ ইটভাটা সংবিধানকে এমনভাবে করব যাতে করে কোন মানুষ সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয় : ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ক সেমিনার রিমান্ডের নামে আসামিকে জামাই আদর করার অভিযোগ  মহাদেবপুরে স্বামীর লাঠির আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু মিরাজের লাশ না কাটতে মায়ের আকুতি বদলগাছীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত ওসি’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত দেবীনগরে গুম হওয়া আরিফুল ইসলামকে জিবীত ফিরে পেতে চায় স্ত্রী ও সন্তানেরা।  বাঁধনকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন হাসিনা, দলবল নিয়ে ঘুরছেন পার্কে

আদমদীঘিতে মরিচ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের

মোঃ রবিঊল ইসলাম (রবীন)
  • মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪
  • ৩৬ বার পঠিত
আদমদীঘিতে মরিচ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের
print news

আদমদদিঘী (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ শষ্য ও মৎস ভান্ডার খ্যাত বগুড়ার আদমদীঘিতে ধান
শাষের পাশাপশি বর্তমানে লাভজনক শষ্য মরিচ চাষে আগ্রহ বেড়েছে উপজেলার
কৃষকদের মাঝে। বর্তমানে উপজেলার বাজারগুলিতে ২০০ থেকে ২৪০ টাকা কেজিতে
কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে। শুকনো মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজিতে। ধানের
নায্য লাভে বঞ্চিত কৃষক তাই মরচি চাষে ঝুকছে।

আদমদীঘি কৃষি অফিস সূত্রে প্রাপ্ত খবর অনুসারে এ বছর ২৫ হেক্টর চমিতে
মরিচের আবাদ হয়েছে। এ অঞ্চলে গ্র্রীস্মকাল ও শীতকালে মরিচ চাষ হয়ে থাকে।
উপজেলার বিভিন্নœ ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, বর্তমানে মরিচ চাষে ব্যস্ত
সময় পার করছে কৃষক। উপজেলা সদর ইউনিয়ন,ছাতিয়ানগ্রাম, চাঁপাপুর,
কুন্দগ্রাম, নশরৎপুর,ও সান্তাহার ইউনিয়নে মরিচ চাষ হয়। অনেক কৃষক মরিচ চাষে
আর্থিক স্বচ্ছলতা এনেছেন। তবে আবহাওয়াজনিত কারনে বর্তমানে মরিচ গাছ
রোগে আক্রন্ত হয়ে গাছের পাতা কুকড়ে যাচ্ছে এবং কোন কোন মরিচ গাছ মারা
যাচ্ছে। তা ছাড়া কিটনাশকের ও সারের মূল্যে বৃদ্ধি পাওয়াতে মরিচ চাষে খরচ
বেড়েছে।

উপজেলার কোমারপুর গ্রামের কৃষক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আমি ২৮ শতক
জমিতে মরিচ চাষ করেছি। মোট খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। এই জমি থেকে ১
লক্ষ টাকা আয় হবে বলে আশা করছি। এখন যে বাজার মূল্যে আছে তা আমাদের জন্য
আর্শিবাদ। ইতিমধ্যে আমি ১৮ হাজার টাকা মরিচ বিক্রি করে আয় করেছি।
ফাল্গুন মাসে মরিচের বীজ বপন করে বৈশাখ মাসের মধ্যে জমি তৈরি করে মরিচের
গাছ বপন করতে পারেলে আবাদ ভাল হয়।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মিঠু চন্দ্র অধিকারী জানান, মরিচ উঞ্চ ও শুস্ক জলবায়ু
্ধসঢ়;উপযোগী মসলা জাতীয় শষ্য। সব ধরনের দোআঁশ মাটিতে মরিচ চাষে উপযোগী।
রোপণের এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে গাছে ফুল আসা শুরু হয়ে দুই মাসের মধ্যে
কৃষকেরা মরিচ বিক্রি শুরু করতে পারে। বর্তমানে প্রতি হেক্টর জমিতে কাঁচা
মরিচের ফলন ১০ থেকে ১২ টন পাওয়া যায়। বর্তমানে কাচাঁ মরিচের দাম কৃষকের
জন্য আর্শিবাদ।

এনাম হক / ডেইলি বগুড়া টাইমস

আরো খবর
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews