মনির হোসেন বেনাপোল প্রতিনিধি :-যশোরের শার্শা উপজেলা চালতেবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাতজন শিক্ষকসহ আটজনের বিরুদ্ধে বুধবার (৩০অক্টোবর) আদালতে মামলা হয়েছে। জাল সনদপত্রে চাকরি এবং সহায়তার অভিযোগে। কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান ও শার্শা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস মামলাটি করেছেন।
আসামিরা হলেন, চালিতাবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাইয়ুম, সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, সহকারী শিক্ষিকা সালেহা খাতুন (কৃষি), সহকারী শিক্ষিকা মৌসুমী খাতুন, সহকারী শিক্ষক হাসানুজ্জামান, সহকারী শিক্ষিকা সালেহা খাতুন (কম্পিউটার), সহকারী শিক্ষক ইদ্রিস আলী (বিপিএড) ও কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রহমত আলী অভিযোগের তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডি পুলিশকে আদেশ দিয়েছেন।
রুহুল কুদ্দুস মামলায় উল্লেখ করেছেন, তিনি ২০১১ সালের ৮ আগস্ট কায়বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেন। নির্বাচিত হওয়ার পর তার ইউনিয়নভুক্ত হওয়ায় ২০১৫ সালের ৮ জুলাই চালিতাবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় তিনি দেখতে পান, উল্লিখিত সাত শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের সময় যে প্রয়োজনীয় সনদপত্র জমা দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ জাল। এর প্রেক্ষিতে
১৩ জুলাই আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকার কাছে তিনি লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন। তখন নিজেদের চাকরি বাঁচানোর জন্য অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকুর শরণাপন্ন হন। এর প্রেক্ষিতে একই বছরের ২০ জুলাই রাত ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী নিয়ে রুহুল কুদ্দুসের বাগআঁচড়ার কলেজ রোডের বাড়িতে চড়াও হন। এ সময় রুহুল কুদ্দুসের বুকে পিস্তল ঠেঁকিয়ে তাকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জাল সনদপত্র নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার জন্য হুমকি দেয়া হয়। যে কারণে ওই সময় অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি রুহুল কুদ্দুস।
মনির হোসেন বেনাপোল প্রতিনিধি :-যশোরের শার্শা উপজেলা চালতেবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাতজন শিক্ষকসহ আটজনের বিরুদ্ধে বুধবার (৩০অক্টোবর) আদালতে মামলা হয়েছে। জাল সনদপত্রে চাকরি এবং সহায়তার অভিযোগে। কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান ও শার্শা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস মামলাটি করেছেন।
আসামিরা হলেন, চালিতাবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাইয়ুম, সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, সহকারী শিক্ষিকা সালেহা খাতুন (কৃষি), সহকারী শিক্ষিকা মৌসুমী খাতুন, সহকারী শিক্ষক হাসানুজ্জামান, সহকারী শিক্ষিকা সালেহা খাতুন (কম্পিউটার), সহকারী শিক্ষক ইদ্রিস আলী (বিপিএড) ও কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রহমত আলী অভিযোগের তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডি পুলিশকে আদেশ দিয়েছেন।
রুহুল কুদ্দুস মামলায় উল্লেখ করেছেন, তিনি ২০১১ সালের ৮ আগস্ট কায়বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেন। নির্বাচিত হওয়ার পর তার ইউনিয়নভুক্ত হওয়ায় ২০১৫ সালের ৮ জুলাই চালিতাবাড়িয়া আরডি মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় তিনি দেখতে পান, উল্লিখিত সাত শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের সময় যে প্রয়োজনীয় সনদপত্র জমা দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ জাল। এর প্রেক্ষিতে
১৩ জুলাই আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকার কাছে তিনি লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন। তখন নিজেদের চাকরি বাঁচানোর জন্য অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকুর শরণাপন্ন হন। এর প্রেক্ষিতে একই বছরের ২০ জুলাই রাত ১১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী নিয়ে রুহুল কুদ্দুসের বাগআঁচড়ার কলেজ রোডের বাড়িতে চড়াও হন। এ সময় রুহুল কুদ্দুসের বুকে পিস্তল ঠেঁকিয়ে তাকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জাল সনদপত্র নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার জন্য হুমকি দেয়া হয়। যে কারণে ওই সময় অভিযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি রুহুল কুদ্দুস।