1. dailybogratimes@gmail.com : dailybogratimes. :
আ.লীগই পারে দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতেঃ প্রধানমন্ত্রী » Daily Bogra Times
Logo বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আইনজীবী হত্যা : ২০ জনকে আটক করলো যৌথবাহিনী বগুড়ায় প্রথম আলো’র অফিসে হামলা-ভাঙচুর শাহজাদপুরে ভূয়া এনজিও কোটি টাকা নিয়ে উধাও রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবি সংবলিত লিফলেট বিতরণ ওগণসংযোগ যুবদলের প্রকৃত সাংবাদিকতা করতে গেলে শফিকুল ইসলাম শিবলি ও সেরাজুল ইসলাম তোতাকে অনুসরণ করতে হবে’–স্মরণসভায় বক্তারা সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক জয়পুরহাটে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত জেলা পর্যায়ে ওয়ার্ডমাস্টার প্রতিযোগিতা পাবনায় জয়া ও ক্যাপ্টেন চারকোল  কোম্পানির মালিককে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা  রাণীনগরে অনিয়মে নিয়োগ নেয়ার অভিযোগ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে রাণীনগরে মাজার-ঈদগাঁর প্রায় ৯০লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ গোদাগাড়ীতে কোন অপরাধ না জেনেই তৃতীয় শ্রেণীর সব ছাত্রীকেই পিটুনি শিক্ষককে শোকজ উল্লাপাড়া পৌরসভায় দুটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন সুন্দরগঞ্জে দোস্ত এইডের ফুড প্যাক বিতরণ  জনসভা সফল করতে নেতাকর্মীদের সাথে সাক্ষাত ও সমাবেশস্থল পরিদর্শন করলেন বিএনপি নেতা ভিপি অমর কৃষ্ণ দাস

আ.লীগই পারে দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতেঃ প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্কঃ
  • শুক্রবার, ৭ জুলাই, ২০২৩
বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) একাদশ জাতীয় সংসদের ২৩তম অধিবেশনের (২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন) সমাপনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। দেশে সাম্প্রতিক সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও তার শাসনামলে অনুষ্ঠিত সংসদ উপ-নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি কেবলমাত্র আওয়ামী লীগই এদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা ও জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন। আমরা কাজ করে যাচ্ছি ও তা চালিয়ে যাব। শেখ হাসিনা বলেন, বরিশাল, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও গাজীপুরের সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচন নিয়ে কেউ একটি প্রশ্নও তুলতে পারেনি। অতীতে বাংলাদেশে এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে কিনা প্রশ্ন করেন তিনি। সংসদের বিভিন্ন উপ-নির্বাচনের বিষয়ে সরকার প্রধান বলেন, প্রতিটি উপ-নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে, জনগণের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। দেশের মানুষ তাদের (আ.লীগ) নির্বাচনী প্রতীক নৌকাকে ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছে, আবার নৌকায় ভোট দেওয়ায় মঙ্গা (দুর্ভিক্ষ) দূর হয়েছে ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। দেশের জনগণ বারবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে, এর সুফল তারা পাচ্ছেন। ‘আজ, আমরা দারিদ্র্যের হার ৪০ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশে নামিয়ে এনেছি’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বে কোভিড-১৯ মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ না থাকলে এটি আরও কমানো যেত। মহামারি ও যুদ্ধের পরও সরকার জনগণকে খাদ্য, চিকিৎসাসহ অন্যান্য সেবা দিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় আমরা জনগণের জন্য কাজ করছি ও জনগণের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা এটা চালিয়ে যাব। ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি স্মার্ট দেশ-যেখানে থাকবে স্মার্ট মানুষ, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন পূরণ হবে। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে জিয়াউর রহমান, এইচএম এরশাদ ও খালেদা জিয়ার শাসনামলে অতীতে কীভাবে নির্বাচনে কারচুপি হয়েছিল তা বিশদভাবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করেছেন। এরপর এইচ এম এরশাদ তাকে অনুসরণ করেন ও খালেদা জিয়া এরশাদকে অনুসরণ করেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার দল সর্বদা জনগণের হাতে তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য লড়াই, সংগ্রাম করেছে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০০১ সালে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে তিনি ক্ষমতা হস্তান্তর করেন বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। ৩১ মে শুরু হওয়া অধিবেশনের ২২কার্য দিবস শেষে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রাষ্ট্রপতির সমাপ্তির আদেশ পাঠ করেন।সূত্র: বাসস
print news

আ.লীগই পারে দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতেঃ প্রধানমন্ত্রী।

আগামী দিনেও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে বলেছেন, কেবলমাত্র আওয়ামী লীগই পারে দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে।

গত বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) একাদশ জাতীয় সংসদের ২৩তম অধিবেশনের (২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন) সমাপনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

দেশে সাম্প্রতিক সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও তার শাসনামলে অনুষ্ঠিত সংসদ উপ-নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি কেবলমাত্র আওয়ামী লীগই এদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা ও জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন। আমরা কাজ করে যাচ্ছি ও তা চালিয়ে যাব।

শেখ হাসিনা বলেন, বরিশাল, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও গাজীপুরের সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচন নিয়ে কেউ একটি প্রশ্নও তুলতে পারেনি। অতীতে বাংলাদেশে এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে কিনা প্রশ্ন করেন তিনি।

সংসদের বিভিন্ন উপ-নির্বাচনের বিষয়ে সরকার প্রধান বলেন, প্রতিটি উপ-নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে, জনগণের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। দেশের মানুষ তাদের (আ.লীগ) নির্বাচনী প্রতীক নৌকাকে ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছে, আবার নৌকায় ভোট দেওয়ায় মঙ্গা (দুর্ভিক্ষ) দূর হয়েছে ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। দেশের জনগণ বারবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে, এর সুফল তারা পাচ্ছেন।

‘আজ, আমরা দারিদ্র্যের হার ৪০ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশে নামিয়ে এনেছি’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বে কোভিড-১৯ মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ না থাকলে এটি আরও কমানো যেত। মহামারি ও যুদ্ধের পরও সরকার জনগণকে খাদ্য, চিকিৎসাসহ অন্যান্য সেবা দিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় আমরা জনগণের জন্য কাজ করছি ও জনগণের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা এটা চালিয়ে যাব।

২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি স্মার্ট দেশ-যেখানে থাকবে স্মার্ট মানুষ, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন পূরণ হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে জিয়াউর রহমান, এইচএম এরশাদ ও খালেদা জিয়ার শাসনামলে অতীতে কীভাবে নির্বাচনে কারচুপি হয়েছিল তা বিশদভাবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করেছেন। এরপর এইচ এম এরশাদ তাকে অনুসরণ করেন ও খালেদা জিয়া এরশাদকে অনুসরণ করেন।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার দল সর্বদা জনগণের হাতে তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য লড়াই, সংগ্রাম করেছে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০০১ সালে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে তিনি ক্ষমতা হস্তান্তর করেন বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

৩১ মে শুরু হওয়া অধিবেশনের ২২কার্য দিবস শেষে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রাষ্ট্রপতির সমাপ্তির আদেশ পাঠ করেন।

সূত্র: বাসস

AH/ Daily Bogra Times

আরো খবর
dbt
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews