1. editor@dailybogratimes.com : dailybogratimes. :
কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে দমদমা গ্রামে একটি মঠ » Daily Bogra Times বগুড়া টাইমস
Logo মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আশরাফুল পেলেন কোচ হিসেবে আইসিসির স্বীকৃতি ফরিদপুরে প্রতিমা ভাঙচুর : এক ভারতীয় গ্রেপ্তার সাপাহারে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সে:) উৎযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা শার্শায় পরিবারের সদস্যদের হাতে হাফেজ ছেলে নিহত জয়পুরহাটে র‍্যাব ৫ এর অভিযানে বিস্ফোরক দ্রব্যসহ গ্রেফতার ১ ফুলবাড়ীতে পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে এক বিশাল ঐতিহাসিক গণ সমাবেশ টানা বৃষ্টিতে শার্শার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত, তলিয়ে গেছে আমন ক্ষেত ভারতে ইলিশ ও সার চোরাচালানের ঝুঁকি রয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতের থেকে ২০০ একর জমি ফিরে পাবে বাংলাদেশ শেখ হাসিনা পাচার করা অর্থ ব্যবহার করে দেশে অন্তর্ঘাত সৃষ্টির চেষ্টা করছে পাঁচবিবিতে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল এ্যাড:জোবায়দুর রহমান বাবুকে সংবর্ধনা রাজশাহীর বাঘা চন্ডিপুরে স্বেচ্ছায় রক্তদান ও সামাজিক সংগঠনের বর্ষপূতি  সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ১৪ বছরের গৃহকর্মী অন্তসত্বা থানায় মামলা   অন্তর্বর্তী সরকার দীর্ঘদিন থাকলে জনগণ মানবে না : মির্জা ফখরুল আ’মী লীগ সরকারের আমলে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কমিটি গঠন করেছে সরকার

কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে দমদমা গ্রামে একটি মঠ

রবিউল ইসলাম রবিন, আদমদীঘি, বগুড়াঃ-
  • শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪
  • ২১ বার পঠিত
কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে দমদমা গ্রামে একটি মঠ
print news

আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ বগুড়ার সান্তাহার ইউনিয়নের দমদমা গ্রামে
একটি প্রাচীন মঠ কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ঐ গ্রামের মধ্যপাড়ায়
অবস্থিত এই মঠটি বিষয়ে গ্রামবাসির ধারনা মঠঠির বয়স প্রায় ৪ শত বৎসর।
এটি দেখতে প্রাচীন হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রার্থনা সভা বা জ্ঞান চর্চা কেন্দ্র বলে
ধারনা। বর্তমানে মঠটি অযন্ত আর সঠিক পরিচর্চার অভাবে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে
চলে যাচ্ছে। মঠটির উচ্চতা ১৫৬ ইঞ্চি ও প্রস্থ ৬৭ ইঞ্চি। এই মঠের ইট, সুরকি
বর্তমান সময়ের সঙ্গে পরিচিত নয়, অতি প্রাচীন। স্থানীয় সূত্র মতে এটি ১৫ শত
শতাব্দিতে তৈরি। এটির গায়ে নানা কারুকাজ করা আছে। উপর দিকে সরু এবং
নানা আঙ্গিকে তৈরি। এটির একটি ছোট প্রবেশ দ্বার আছে। কিন্তু কোন ধর্ম
চর্চার মতো বড় নয়। স্থাপনাটি সরকারি সম্মত্তিতে তৈরি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান এই গ্রামে মুসলমান ছাড়া অন্য কোন
ধর্মের মানুষ নেই। তবে অনেক বয়স্ক মানুষদের সাথে কথা বলে জানা গেছে মঠঠি
যেখানে স্থাপিত সেখানে হাড়িঁপাড়া নামে একটি মহল্লা বা পাড়া ছিল।
সেখানে হিন্দু সম্প্রাদায়ের মানুষ বসবাস করতো। এই হাড়ি সম্প্রদায়ের মানুষরা
মৃৎ শিল্প তৈরি করতো। তারাই হয়তো এই মঠ তৈরি করেছে। আর এটি অতি প্রাচীন
এবং এটির বয়স প্রায় ৪ শত বৎসর হবে।

এই গ্রামের কেউ কেউ বলেন, বছর দশেক আগে পাশ্ববর্তি গ্রাম কাশিমালা,
সান্দিড়া থেকে হিন্দু ধর্মের লোকজন এই মঠে পুুঁজা সহ কিছু অনুষ্ঠান
করতো। বর্তমানে মঠটিতে কোন ধর্মের লোকজনই আসে না।
দমদমা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য, সিনিয়র সাংবাদিক গোলাম আম্বিয়া লুলু
জানান, এই মঠটি অতি প্রাচীন। আমরা ছোটবেলা থেকে এটি দেখে আসছি।
, এটি হিন্দু সম্প্রদায়ের তৈরি এবং এটি ৪০০ বছর আগের নির্মাণ বলে জানা
যায়। আর এই মঠটি হাড়িঁ সম্প্রদায়ের মানুষদের তৈরি। যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের
এবং এই সম্প্রদায় মৃৎ শিল্প তৈরি করতো।

প্রতœতত্ব অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়ের সহকারী প্রতœতাত্বিক
প্রকৌশলী মো. মুরাদ হোসেন জানান, আনুমানিক ১৫ শত শতাব্দির দিকে হিন্দু
সম্প্রদায় এই মঠগুলি তৈনি করেছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। এটি হিন্দু ধর্মের
একটি চর্চা কেন্দ্র বলে জানা যায়।

এনাম হক / ডেইলি বগুড়া টাইমস

আরো খবর
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews