1. dailybogratimes@gmail.com : dailybogratimes. :
বগুড়ায় ব্যাংকের দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার » Daily Bogra Times
Logo বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
অনেক ষড়যন্ত্র চলছে, অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে : তারেক রহমান দেশকে অস্থির করার চেষ্টা চলছে, সবাইকে একজোট থাকতে হবে : ড. ইউনূস ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে শেরপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ রাণীনগরে কৃষি ঋণ মেলার সমাপনি অনুষ্ঠিত শার্শায় উদ্বোধণ হলো ‘স্বস্তির বাজার’ কমবে নিত্যপণ্যর দাম পত্নীতলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবসের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  রংপুরের বদরগঞ্জে কৃষি জমির মাটি বিক্রি হচ্ছে ইটভাটায় লালমনিরহাটে আদালতের রায় অমান্য করে জমি দখলের চেষ্টা থানায় অভিযোগ  নীলফামারীর ডিমলায় ট্রাক্টরের চাপায় শিশু মৃত্যু সুন্দরগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি ও পাসপোর্টযাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রাণীনগরে ধানের বীজ বিতরনের উদ্বোধন বগুড়ার সোনাতলায় সাবেক মেয়র গ্রেপ্তার সাগরে ইলিশ না পেয়ে হতাশ জেলেরা, বাড়বে দাম বাংলাদেশ আগের পররাষ্ট্রনীতিতে আর নেই: মুশফিকুল ফজল

বগুড়ায় ব্যাংকের দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার

বগুড়া প্রতিনিধিঃ-
  • মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪
বগুড়ায় ব্যাংকের দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার
print news

বগুড়ার আদমদীঘি চাঁপাপুর বাজারের ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এজেন্ট ব্যাংক থেকে দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনার মূল হোতা ওই ব্যাংকের ক্যাশিয়ার মো. সুজন রহমানকে (২৭) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২ বগুড়া ও র‌্যাব-৪ সাভার

গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে এক যৌথ অভিযানে ঢাকার ধামরাই উপজেলার তালতলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সুজন বগুড়ার কাহালু উপজেলার এনামুল হকের ছেলে। 

গত ২৩ মে মার্জিয়া বেগম নামের এক গ্রাহক ওই ব্যাংকে তার জমাকৃত টাকা উত্তোলন করতে এসে এ্যাকউন্টে টাকা কম দেখতে পেলে সুজনের টাকা আত্মসাতের ঘটনা সামনে আসে। ওই দিন সুজন ব্যাংকে না আসলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি বাসায় তালা লাগিয়ে লাপাত্তা হয়েছেন। পরবর্তীতে এই ঘটনায় ওই ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক কাজী মিজানুর রহমান একটি মামলা দায়ের করেন।

গ্রেপ্তারকৃত সুজন র‌্যাব’র জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, উল্লেখিত এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার আউটলেটটি তার বড় চাচার নামে লাইসেন্সকৃত। তার বড় চাচা বিভিন্নভাবে আর্থিক সংকটে পড়লে তারা মিলে পরিকল্পনা করে গ্রাহকের টাকা জমা নেয়ার সময় রিসিপ্ট না দিয়ে গ্রাহককে ম্যানেজ করবে এবং ওই টাকা গ্রাহকের একাউন্টে জমা না করে তারা নিজেরা ভাগ করে নিবে। অপরদিকে গ্রাহকের ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে তাদের একাউন্টে রাখা টাকা উত্তোলনের সময় একাধিকবার ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে বেশি টাকা উত্তোলন করে তা ভাগ করে নিতো। এভাবে এক বছর ধরে ধাপে ধাপে তারা প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ করে।

AH/ Daily Bogra Times

আরো খবর
dbt
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews