1. editor@dailybogratimes.com : dailybogratimes. :
সোনাতলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ড্রাগন » Daily Bogra Times বগুড়া টাইমস
Logo মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আশরাফুল পেলেন কোচ হিসেবে আইসিসির স্বীকৃতি ফরিদপুরে প্রতিমা ভাঙচুর : এক ভারতীয় গ্রেপ্তার সাপাহারে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সে:) উৎযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা শার্শায় পরিবারের সদস্যদের হাতে হাফেজ ছেলে নিহত জয়পুরহাটে র‍্যাব ৫ এর অভিযানে বিস্ফোরক দ্রব্যসহ গ্রেফতার ১ ফুলবাড়ীতে পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে এক বিশাল ঐতিহাসিক গণ সমাবেশ টানা বৃষ্টিতে শার্শার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত, তলিয়ে গেছে আমন ক্ষেত ভারতে ইলিশ ও সার চোরাচালানের ঝুঁকি রয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতের থেকে ২০০ একর জমি ফিরে পাবে বাংলাদেশ শেখ হাসিনা পাচার করা অর্থ ব্যবহার করে দেশে অন্তর্ঘাত সৃষ্টির চেষ্টা করছে পাঁচবিবিতে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল এ্যাড:জোবায়দুর রহমান বাবুকে সংবর্ধনা রাজশাহীর বাঘা চন্ডিপুরে স্বেচ্ছায় রক্তদান ও সামাজিক সংগঠনের বর্ষপূতি  সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ১৪ বছরের গৃহকর্মী অন্তসত্বা থানায় মামলা   অন্তর্বর্তী সরকার দীর্ঘদিন থাকলে জনগণ মানবে না : মির্জা ফখরুল আ’মী লীগ সরকারের আমলে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কমিটি গঠন করেছে সরকার

সোনাতলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ড্রাগন

বগুড়া প্রতিনিধিঃ
  • বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩
  • ১১১ বার পঠিত
সোনাতলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ড্রাগন
print news

সোনাতলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ড্রাগন ।

বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার পল্লীতে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ হচ্ছে।  উপজেলার জোড়গাছা ইউনিয়নের মধ্যদিঘলকান্দী হিন্দুপাড়া এলাকার প্রায় সাড়ে চার বিঘা জমিতে গত ২০১৭ সালে শখেরবশে ড্রাগন চাষ শুরু করেন শিহিপুর সরকার বাড়ির নাসিদুল হক মাসনবী।

প্রথমে শখের বশে ফলটি চাষ শুরু করলেও বর্তমানে তার জমির ড্রাগন ফল এখন দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে। আর সেখান থেকে বাড়তি উপার্জন করছেন তিনি। প্রতিটি ড্রাগন গাছে ৩০-৩৫টি ফল আসে। প্রায় ৪৫ দিন পর পর তার বাগান থেকে প্রায় ৩০ মণ ড্রাগন ফল তোলা সম্ভব হয়। প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি আড়াইশ’ টাকা বিক্রি হয়।

নাসিদুল হক মাসনবী বলেন, দীর্ঘ ৬ বছর আগে আমি শখেরবশে ড্রাগন চাষ শুরু করি। বর্তমানে ড্রাগন চাষ করে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করে বাড়তি টাকা উপার্জন করছি। প্রতি বছর প্রতি বিঘা জমির জন্য খরচ হয় ১ লাখ টাকা। খরচ বাদে বাড়তি আয় হয় ৩-৪ লাখ টাকা।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, এটি একটি উচ্চ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফাইবারযুক্ত ফল। ফল পেতে ৪০-৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। উপজেলায় এই ফল চাষে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে/।

এনাম হক / ডেইলি বগুড়া টাইমস

আরো খবর
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews