1. editor@dailybogratimes.com : dailybogratimes. :
হিলিতে জিরা কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৬৫০ টাকা » Daily Bogra Times বগুড়া টাইমস
Logo রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বাংলাদেশের সঙ্গে আদানির বিদ্যুৎ চুক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিল্লি চাহিদা পাঠানোর নির্দেশ : পুরোনো সিলেবাসে ছাপানো হবে ৯ম-১০ম শ্রেণির বই বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ৬৬৩ রাউন্ড কার্তু্‌জসহ বন্দুক উদ্ধার রাজশাহীর নতুন পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান গোবিন্দগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের পৌর কমিটি গঠন কুড়িগ্রামে নদীতে গোসল করতে নেমে নিহত ১ শিক্ষার্থী, উদ্ধার ১  সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় থানা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন বগুড়ায় আবাম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দুইটি নলকূপ স্থাপন  মহাদেবপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ অনুুুুুুুুুুুুুুুুুষ্ঠিত সাঁথিয়ায় বিএনপি’র ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন গাবতলীতে হালিমাতুস সাদিয়া রাঃ হাফেজি ক্বওমী মাদ্রাসার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন  পাঁচবিবিতে মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন জামায়তের বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  চাঁপাইনবাবগঞ্জে যৌথ বাহিনী দিয়ে তুলে নিয়ে অপহরণের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন  সাঁথিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান রাণীনগরে মারপিটে আহত গৃহবধুর মৃত্যু 

হিলিতে জিরা কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৬৫০ টাকা

দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ-
  • শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪
  • ৪২ বার পঠিত
হিলিতে জিরা কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৬৫০ টাকা
print news

আমদানি বেশি এবং বিক্রি কম হওয়ার কারণে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে সব ধরনের মসলার দাম। প্রতি কেজি মসলা প্রকারভেদে কমেছে ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে জিরা কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ৬৫০ টাকায়।
দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। আমদানি অব্যাহত থাকলে এবং এলসি বেশি পরিমাণ হলে আরও দাম কমবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা

দেশের বাজারে মসলার বাজার স্বাভাবিক রাখতে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়ে থাকে। বর্তমানেও এই স্থলবন্দর দিয়ে জিরা, সাদা এলাচ, কালো এলাচসহ নানা মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে। যার ফলে দেশের বাজারে কমতে শুরু করেছে দাম।
ভালো মানের সাদা এলাচ কেজি প্রতি ৫০০ টাকা কমে ৩ হাজার টাকায়, কালো এলাচ কেজি প্রতি ২০০ টাকা কমে ২ হাজার ৬০০ টাকায়, দারুচিনি কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ৪৫০ টাকায় এবং লবঙ্গ কেজি প্রতি ৩০০ টাকা কমে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

কথা হয় মিনারা বেগম, হাসমত আলীসহ কয়েকজনের সঙ্গে তারা বলেন, কিছুদিন আগেও মসলার বাজারে প্রচুর দাম ছিল। বর্তমানে কিছু কিছু মসলার দাম কমেছে। যার জন্য আমরা একটু বেশি করেই কিনলাম। দাম কিছুটা কম হওয়াতে স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে।
হিলি বাজারের মসলা বিক্রেতা মহসীন আলী বলেন, কোরবানি ঈদের পর থেকে বিক্রি কমে গেছে। সেই সঙ্গে আমদানিও বেশি পরিমাণ হচ্ছে। ফলে দাম কমতে শুরু করেছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। তবুও আগের থেকে ক্রেতা অনেক কম।

Screenshot 5 49

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, বর্তমানে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে মসলা জাতীয় পণ্য বেশি আমদানি হচ্ছে। তবে সরকার যদি এলসির পরিমাণ বৃদ্ধি করে দিত তাহলে আমরা আমদানিকারকরা বেশি বেশি মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি করতে পারবো। ব্যাংকে কিছুটা জটিলতা রয়েছে, সেগুলোর সমাধান হলে আরও বেশি আমদানি করা হবে।

হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি মাসের ২৩ কর্ম দিবসে ভারত থেকে ২৫ ট্রাকে প্রায় ৮০০ টন জিরা আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে।আমদানি বেশি এবং বিক্রি কম হওয়ার কারণে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে সব ধরনের মসলার দাম। প্রতি কেজি মসলা প্রকারভেদে কমেছে ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। আমদানি অব্যাহত থাকলে এবং এলসি বেশি পরিমাণ হলে আরও দাম কমবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা

দেশের বাজারে মসলার বাজার স্বাভাবিক রাখতে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়ে থাকে। বর্তমানেও এই স্থলবন্দর দিয়ে জিরা, সাদা এলাচ, কালো এলাচসহ নানা মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি হচ্ছে। যার ফলে দেশের বাজারে কমতে শুরু করেছে দাম।
বর্তমানে জিরা কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ৬৫০ টাকায়, ভালো মানের সাদা এলাচ কেজি প্রতি ৫০০ টাকা কমে ৩ হাজার টাকায়,
কালো এলাচ কেজি প্রতি ২০০ টাকা কমে ২ হাজার ৬০০ টাকায়, দারুচিনি কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ৪৫০ টাকায় এবং লবঙ্গ কেজি প্রতি ৩০০ টাকা কমে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কথা হয় মিনারা বেগম, হাসমত আলীসহ কয়েকজনের সঙ্গে তারা বলেন, কিছুদিন আগেও মসলার বাজারে প্রচুর দাম ছিল। বর্তমানে কিছু কিছু মসলার দাম কমেছে। যার জন্য আমরা একটু বেশি করেই কিনলাম। দাম কিছুটা কম হওয়াতে স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে।
হিলি বাজারের মসলা বিক্রেতা মহসীন আলী বলেন, কোরবানি ঈদের পর থেকে বিক্রি কমে গেছে। সেই সঙ্গে আমদানিও বেশি পরিমাণ হচ্ছে। ফলে দাম কমতে শুরু করেছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। তবুও আগের থেকে ক্রেতা অনেক কম।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, বর্তমানে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে মসলা জাতীয় পণ্য বেশি আমদানি হচ্ছে। তবে সরকার যদি এলসির পরিমাণ বৃদ্ধি করে দিত তাহলে আমরা আমদানিকারকরা বেশি বেশি মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি করতে পারবো। ব্যাংকে কিছুটা জটিলতা রয়েছে, সেগুলোর সমাধান হলে আরও বেশি আমদানি করা হবে।

হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি মাসের ২৩ কর্ম দিবসে ভারত থেকে ২৫ ট্রাকে প্রায় ৮০০ টন জিরা আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে।

এনাম হক / ডেইলি বগুড়া টাইমস

আরো খবর
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews