বলিউড শীর্ষ পাঁচ ছবি।
১. বাওয়াল
২. মাইনাস ৩১ : নাগপুর ফাইলস
৩. আজমির ৯২
৪. বশ : পসেসড বাই অবসেসড
৫. ট্রায়াল পিরিয়ড
বাওয়াল
‘চিল্লার পার্টি’ (২০১১), ‘ভূতনাথ রিটার্নস’ (২০১৪), ‘দাঙ্গাল’ (২০১৬), ‘ছিচোড়ে’ (২০১৯) এবং ‘ব্রেক পয়েন্ট’ (২০২১) ফিল্মগুলোর জন্য খ্যাত নিতেশ তিওয়ারি পরিচালিত রোমান্স-ড্রামা।
অজয় দীক্ষিত ওরফে আজ্জু (বরুণ ধাওয়ান) লখনৌতে বাবা (মনোজ পাহবা) আর মায়ের সঙ্গে এক বাসায় থাকে। নিজের ইমেজের চেয়ে বড় আর কিছু নেই তার কাছে। স্কুলে ইতিহাসের শিক্ষক সে। তবে তার ধারণা এই বিষয়ে তার গভীর জ্ঞান নেই। অবশ্য সে চালে বলে নিজের ইমেজ বজায় রেখে চলে। তার ইমেজকে আরও চকচকে করতে আসে নিশা (জাহ্নবী কাপুর)। নিশা দেখতে সুন্দরী, তার পরিবারও অভিজাত, কলেজে সেরা ছাত্রী। আজ্জুর ইমেজ আরও উজ্জ্বল না হয়ে যায় না। তবে, একটা সমস্যা আছে, নিশা মৃগী রোগী। নিশা জানায় গত ১০ বছরে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়নি। আজ্জু ভাবে তাহলে তো আর সমস্যা নেই। যা হবার তাই হল বিয়ের দিনই নিশার মৃগীর খিঁচুনি দেখা দেয় কারণ সে ওষুধ খায়নি। বিয়ে হয়ে গেলেও আজ্জু নিশার কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে শুরু করে। নিশা আর তার বাবামার সঙ্গে একদিকে তার বিবাদ অন্য দিকে পেশাগত জীবনে তার প্রভাব পড়ে। একদিন সে ছাত্রকে বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে একটি প্রশ্নের উত্তর না পারায় চড় মেরে বসে। সেই ছাত্রটি আবার এক সংসদ সদস্যের (মুকেশ তিওয়ারি) সন্তান। সংসদ সদস্য প্রভাব খাটিয়ে আজ্জুকে বরখাস্ত করায়। তার ইমেজ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সে ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য এক পরিকল্পনা করে। সিদ্ধান্ত নেয় ইউরোপ সফরে যাবে। কিন্তু এত টাকা তো তার নেই। কিন্তু যেতে তাকে হবেই। অর্থের জন্য সে নিশাকে বেছে নেয়।