নন্দনভাবনায় সমাজ ভূমিকা রেখেছে কিনা এবিষয়ে গবেষণার প্রয়োজন- রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য।
মোঃ মাসুম হোসেন অন্তু, শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) ঃ ১৭ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বাংলাদেশের সমাজ ও নন্দনতত্ত্ব বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবনের লেকচার থিয়েটারে বেলা ১১টায় এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম।
উপাচার্য তাঁর বক্তব্যের শুরুতে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে নিহত সকল শহীদ এবং ৩ নভেম্বর জেলহত্যার শিকার জাতীয় চার নেতাসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দলনে নিহত শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। আমাদের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত রাখার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি এরই অংশ হিসেবে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি বলেন নন্দনতত্ত্ব নিয়ে গ্রিসে ও রোমে তাত্ত্বিক আলোচনার সুচনা হলেও ব্যবিলনীয় সভ্যতায়ও নন্দনতত্ত্ব আলোচনার বিষয় ছিল। একই সঙ্গে বাংলা অঞ্চলের নন্দনতত্ত্ব ও মধ্যযুগের ইউরোপের নন্দনভাবনায় সমাজ ভূমিকা রেখেছে কিনা এবিষয়ে গবেষণার প্রয়োজন।
সেমিনারে বাংলাদেশের সমাজ ও নন্দনতত্ত্ব বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন লেখক, সম্পাদক, চলচ্চিত্র বিশেষজ্ঞ ও নৃত্যশিল্পী শ্রী সুশীল সাহা। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির ড. মোঃ ফখরুল ইসলাম, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।