1. dailybogratimes@gmail.com : dailybogratimes. :
এখন দরকার কারিকুলাম ও মূল্যায়নে সংস্কার » Daily Bogra Times বগুড়া টাইমস
Logo শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বাংলাদেশে রয়্যাল এনফিল্ড লঞ্চ হচ্ছে সোমবার ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে : ড. আসিফ নজরুল হামাস প্রধান নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত ফকির লালন সম্রাট ছিলেন না, তিনি ছিলেন সাধক: মৎস্য উপদেষ্টা বিরামপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান দাম নিয়ন্ত্রণে ডিম ও ভোজ্যতেলে শুল্ক-কর অব্যাহতি স্বৈরাচার ফ্যাসিস্টদের প্রেতাত্মারা এখনও সমাজে রয়েছে রিজভী পাঁচবিবিতে দাফনের ২ মাস পর কবর থেকে বিশালের লাশ উত্তোলন ছেলে হত্যার বিচার চায় পরিবার কানাডার সার্বভৌমত্ব লংঘন করেছে ভারত, বিষয়টি স্পষ্ট : ট্রুডো চাঁপাইনবাবগঞ্জে শাহীন আলম নামে সাংবাদিকে হত্যার হুমকি সারিয়াকান্দিতে বজ্রপাতে একজন নিহত, আহত ২ ৪৬ রানে অলআউট, নিউজিল্যান্ড লজ্জায় ভারত রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও ৪ সংস্কার কমিশন ৪৩, ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম বিসিএস বাতিলের দাবি বিএনপির পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারীদের কমপ্লিট ‘শাটডাউনের’ আলটিমেটাম

এখন দরকার কারিকুলাম ও মূল্যায়নে সংস্কার

মোঃ হাসান-উল-বারী, লেখক, শিক্ষকঃ-
  • রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
মোঃ হাসান-উল-বারী লেখক ও শিক্ষক, মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল এন্ড কলেজ জাহাংগীরাবাদ সেনানিবাস, বগুড়া।
print news

বর্তমান পরিস্থিতিতে শুধু দেশ ও দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সংস্কার করলে হবে না । জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের আওতায় আনতে হবে আমাদের নতুন কারিকুলাম ও মূল্যায়ন ব্যবস্থাকে। বিগত সরকার শিক্ষাকে ধ্বংসের দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে। শিক্ষা হল শিশুর সর্বাঙ্গীন বিকাশ সাধনের একটি প্রক্রিয়া। যেটি সারা জীবনব্যাপী ধরে চলতে থাকে। অর্থাৎ শিক্ষা হল জীবনের সঙ্গে যুক্ত ধারাবাহিক প্রক্রিয়া

সুতরাং শিক্ষা হল এমন একটি বিষয় যার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের জীবন বিকাশের সমস্ত দিকের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়। যেমন – সৃজনশীলতার বিকাশ, মূল্যবোধের বিকাশ, নৈতিক বিকাশ, চারিত্রিক বিকাশ, আধ্যাত্মিক বিকাশ, সামাজিক বিকাশ প্রভৃতি। ইংরেজি শব্দ কারিকুলাম এর বাংলা পরিভাষা শিক্ষাক্রম, পাঠ্যক্রম, পাঠক্রম ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশে কারিকুলাম শব্দের প্রতিশব্দ হিসেবে শিক্ষাক্রম ব্যবহার করা হয়েছে। এককথায় আমরা বলতে পারি, কারিকুলাম হচ্ছে শিক্ষার সংবিধান।

বিশ্বব্যাপী জাতীয় শিক্ষাক্রমের সংজ্ঞা, উদ্দেশ্য ও মতবাদ সম্পর্কে নানাবিধ ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তার মধ্যে

সর্বজনগ্রাহ্য অনেক ধারণার মধ্যে একটি হলো:

“জাতীয় পাঠ্যক্রম প্রতিটি গ্রেডে অর্জন করা জ্ঞান এবং দক্ষতার ন্যূনতম মানগুলো নির্দিষ্ট করে এবং সব বিষয়ে উচ্চ, অর্জনযোগ্য মান নির্ধারণ করে।” একটি শিক্ষা ব্যবস্থার কারিকুলাম ও মূল্যায়ন পদ্ধতি হঠাৎ করে শতভাগ পরিবর্তন পৃথিবীর কোন দেশই করে না। পরিবর্তন আনতে হয় সাম্যাবস্থা বজায় রেখে একটু একটু করে যাতে ভুল হলেও ক্ষতি কম হয়। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা যে স্বৈরাচার সরকারের হাতে ছিল তার প্রধান প্রমাণ হলো একসঙ্গে শতভাগ পরিবর্তন করা। বিগত সরকার আমাদের দেশে যে নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছে তা পৃথিবীর বেশ কিছু উন্নত দেশে চালু আছে। নতুন কারিকুলাম নিঃসন্দেহে ভাল কিন্তু তা বাস্তবায়নের জন্য যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে তা বিবেচনায় না এনে হুট করে তা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছে। শুধু তাই নয়, বাস্তবায়নের পূর্বে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হয়নি।

আমরা জানি, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা শিখবে অভিজ্ঞতা ভিত্তিক শিখনের মধ্য দিয়ে। এ ধরনের অভিজ্ঞতা ভিত্তিক শিক্ষা কারিকুলাম বাস্তবায়নের পূর্বে নি¤েœর স্কুল-ভিত্তিক উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে হবে-
বাজেটে বরাদ্দঃ ইউনেস্কোর পরামর্শ মতে, একটি দেশের মোট জিডিপির ৬ শতাংশ শিক্ষাখাতে ব্যয় করা উচিত। উন্নত দেশগুলো মোট জিডিপির ৬ হতে ১০ শতাংশ শিক্ষাখাতে ব্যয় করে থাকলেও আমরা ব্যয় করি ২ শতাংশের নিচে।

অবকাঠামো উন্নয়নঃ গ্রাম-শহরকে পার্থক্য না করে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য পরিকল্পনামাফিক অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। স্তর অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পৃথকীকরণঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় – প্রথম শেণি হতে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত । নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয় – ৭ম শেণি হতে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত । উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় – ১০ম শেণি হতে ১২দশ শ্রেণি পর্যন্ত । ফিনল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিন কোরিয়া, জাপানসহ বেশ কিছু উন্নত দেশে এ ধরনের শিক্ষা পদ্ধতি ”৬-৩-৩-৪” নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিতে প্রাথমিক শিক্ষা ৬ বছরের, জুনিয়র হাইস্কুল ৩ বছরের, সিনিয়র হাইস্কুল ৩ বছরের এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ৪ বছর। সেই দেশ গুলোতে জুনিয়র হাইস্কুল পর্যন্ত পড়াশুনা বাধ্যতামূলক এবং কোন কোন দেশে তা বিনামূল্যে পড়ারও সুয়োগ রয়েছে।

ডিজিটাল ক্লাসরুমঃ দেশের সকল প্রতিষ্ঠানের সকল ক্লাসরুম ডিজিটাল ক্লাসরুমে রূপান্তরিত করতে হবে ।
লাইব্রেরি সুবিধাঃ বর্তমানে দেশের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই লাইব্রেরি সুবিধা নেই। তবে যে সব প্রতিষ্ঠানে রয়েছে সে গুলোতে পর্যাপ্ত দেশি বিদেশি বই নেই। প্রত্যেক বছর সরকারিভাবে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে বিষয়ভিত্তিক বই সরবরাহ করতে হবে।

বিজ্ঞানাগারঃ বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই বিজ্ঞানাগারের কিছু যন্ত্রপাতি থাকলেও তার জন্য আলাদা রুম বরাদ্দ নেই। এই ধরনের অসুবিধা দূর করার জন্য প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে সরকারিভাবে ল্যাবরেটরি ভবন তৈরী করতে হবে। পাশাপাশি বিজ্ঞানের বিভিন্ন ল্যাবের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করতে হবে।
কম্পিউটার ল্যাবঃ ডিজিটালের তকমা লাগানো এ দেশের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই কম্পিউটার ল্যাব সুবিধা নেই। দু’চারটি কম্পিউটার থাকলেও তা নষ্ট হয়ে পড়ে আছে বা সেগুলো অনেক পুরানো আমলের। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই কমপক্ষে দু’টি আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন পূর্বক ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করতে হবে।
ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবঃ উন্নত দেশগুলোর কারিকুলাম পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, শিক্ষার্থীরা নিজ মাতৃভাষার পাশাপাশি অন্য একটি বিদেশি ভাষা শিখছে। বিষয়টি বিবেচনায় এনে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাব স্থাপন জরুরী।

যুগ তথা দেশ বিদেশের চাহিদা অনুযায়ী বিষয় নির্ধারণঃ

নতুন কারিকুলামে গতানুগতিক বিষয়তো থাকবেই । এছাড়াও যুগ তথা দেশ বিদেশের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের বিষয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ মানব সম্পদের দেশ। এ দেশ থেকে প্রতি বছর বহু লোক কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে যান, যার বেশির ভাগই শ্রমিক শ্রেণির। নতুন কারিকুলামে সিনিয়র হাইস্কুল (১০ম শ্রেণি হতে ১২দশ শ্রেণি) পর্যায়ে বৃত্তিমূলক শিক্ষা রয়েছে। এই বৃত্তিমূলক শিক্ষার বিষয়গুলো এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে যেন শিক্ষার্থীরা সিনিয়র হাইস্কুল থেকে বেরিয়ে দেশ বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। উন্নত দেশগুলোতে সিনিয়র হাইস্কুলগুলো সব স্পেশালাইস্ড। সিনিয়র হাইস্কুলগুলো নির্দিষ্ট বৃত্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের স্পেশালাইস্ড হিসাবে গড়ে তুলে। ফলে শিক্ষার্থীরা সিনিয়র হাইস্কুল থেকে বেরিয়ে বিভিন্ন পেশায় কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। উল্লেখ্য যে, উন্নত দেশ গুলোতে সবাই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায় না। শতকরা ১৫ থেকে ২০ শতাংশ শিক্ষাথী উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায় । বাস্তবতার নিরিখেই আমাদেরও সিনিয়র হাইস্কুলগুলো সব স্পেশালাইস্ড করে গড়ে তুলতে হবে। কারণ জাতি হিসাবে আমরা আর শ্রমিক হয়ে থাকতে চাই না।

বিষয় ভিত্তিক বইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করণঃ

কারিকুলাম বাস্তবায়নের পূর্বেই বিষয় ভিত্তিক বইয়ের পান্ডুলিপি প্রস্তুত করতে হবে। এতদসঙ্গে পান্ডুলিপিগুলোর পরিবর্তন, পরিবর্ধন, বানান সংশোধনসহ সকল ধরনের কাজ দেশ সেরা লেখকদের দ্বারা শেষ করতে হবে। অতঃপর বিষয়ভিত্তিক একাধিক শিক্ষক দিয়ে নানাভাবে পান্ডুলিপিগুলো দেখতে হবে বা রিসার্স করতে হবে। দুনিয়ার কোন দেশের বইতেই সাধারনত ভুল থাকে না । অথচ আমাদের দেশে সরকারি ভাবে ছাপানো এনসিটিবির বইগুলো ভুলে ভরা। ভুলগুলো দেখে মনে হয়, ভালো করে প্রুফ রিডিং দেওয়া হয়নি ও সময় দিয়ে পান্ডুলিপিগুলো প্রস্তুত করা হয়নি। ইদানিং ভুলের হাত থেকে ক্ষমা পাওয়ার জন্য বইগুলোতে পরীক্ষামূলক সংস্করণ লিখছে। এছাড়াও ইংরেজী ভার্সনের বইগুলোর অনুবাদ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বেশ নিম্নমানের ।

মূল্যায়ন পদ্ধতিঃ

যে কোন কারিকুলাম বাস্তবায়নে মূল্যায়ন পদ্ধতি অতিব গুরুত্বপূর্ণ। যেটি কারিকুলাম বাস্তবায়নের পূর্বেই ঠিক করা উচিৎ ছিল। অথচ আমাদের দেশে মূল্যায়ন পদ্ধতি/ নীতিমালা প্রণয়ন না করেই শিক্ষকদের দিয়ে জোড় করে নতুন কারিকুলামের শিখন শেখানোর কাজ শুরু করে। ষাণ¥াসিক পরীক্ষার পূর্বে তরিঘড়ি করে মূল্যায়ন নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে, একজন শিক্ষককে প্রতিদিনই কোন না কোন ক্লাসে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করতে হচ্ছে এবং গড়ে একজন শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষককে শতাধিক ডাটা ইনপুট দিতে হবে। বিষয়টি খুবই সময় সাপেক্ষ। এছাড়াও মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত নৈপুণ্য অ্যাপ্সটি কারিগরি ত্রুটিতে ভরপুর।

শিক্ষা উপকরণঃ বিষয় সংশ্লিষ্ট শিক্ষা উপকরণ শ্রেণি ভিত্তিক সরকারিভাবে ক্রয় পূর্বক প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করতে হবে এবং তা সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় আলমারী বা সেল্ফও সরবরাহ করতে হবে।
শিক্ষক – শিক্ষার্থীর অনুপাতঃ শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত একজন শিক্ষককে শিক্ষার গুণগত মান বজায় রাখার দিকে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১ :২০ কে আদর্শিক হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের স্কুল পর্যায়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাতের একটি চিত্র তুলে ধরছি। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত নরওয়েতে যথাক্রমে ১ :১১ এবং ১ :১০, স্পেনে যথাক্রমে ১ :১৩ এবং ১ :১০, জাপানে যথাক্রমে ১ :১৬ এবং ১ :১২, ফ্রান্সে যথাক্রমে ১ :১৮ এবং ১ :১৩, যুক্তরাজ্যে যথাক্রমে ১ :২১ এবং ১ :১৬। বাংলাদেশে স্কুল ও কলেজগুলোকে একসঙ্গে করে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ১ :৩০ ।
শিক্ষক প্রশিক্ষণঃ শিক্ষকদের নতুন কারিকুলামের বিস্তরণ, মূল্যায়ন ও বিষয়ভিত্তিক পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। সম্ভব হলে বিদেশেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। একটি ভাল প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অথচ আমাদের দেশে প্রশিক্ষণ শেষ হয় তবুও প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালের হার্ড কপি পাওয়া যায় না, পাওয়া যায় সফ্টকপি।

শিক্ষকের মান মর্যাদা বাড়ানোঃ

একটি দেশের শিক্ষকের মর্যাদা বাড়লে সে দেশের শিক্ষার গুণগত মান যেমন বাড়ে, আবার ঠিক একইভাবে শিক্ষার গুণগত মান বাড়লেও তা শিক্ষকের মর্যাদাকে বাড়ায়। বিষয়টি বিবেচনা করতঃ শিক্ষকের মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা বাড়ানো একান্ত প্রয়োজন।

উপরোউক্ত বিষয়গুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন সাপেক্ষে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নযোগ্য নতুবা বাস্তবায়ন করা দুরূহ ব্যাপার। জোড় করে বাস্তবায়ন করতে গেলে জাতি মেধাশূণ্য জাতিতে পরিণত হবে। বিষয়টি আমলে নিয়ে নতুন কারিকুলাম স্থগিত করে সংস্কার বা বাতিলের সুপারিশ করছি।

মোঃ হাসান-উল-বারী
লেখক ও শিক্ষক, মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল এন্ড কলেজ
জাহাংগীরাবাদ সেনানিবাস, বগুড়া।

AH/ Daily Bogra Times

আরো খবর
dbt
© All rights reserved by Daily Bogra Times  © 2023
Theme Customized BY LatestNews