বৃটিশ ও পাকিস্তান আমলে সান্তাহার ইয়ার্ডে ট্রান্সসিপমেন্ট কাজের জন্য বিশাল এলাকা ব্যবহত হত। শত শত রেলওয়ে কর্মচারীরে কর্মব্যস্তায় এই এলাকা মুখরিত থাকতো। সান্তাহার ৭ নং ইয়ার্ডে বিশাল এলাকাজুড়ে নানা পণ্যে এই এলাকা থেকে েেশর বিভিন্ন গোডাউনে চলে যেত। রেলওয়ের আধুনিকায়ন হওয়ায় এই এলাকার অথিকাংশ কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার বর্তমানে এই এলাকা বিরান ভুমিতে পরিনত হয়েছে। এই এলাকার প্রায় ৩০ বিঘা রেলওয়ের জমি বর্তমানে পতিত অবস্থায় পড়ে আছে।সান্তাহার সাহেব পাড়া খ্যাত এক সময়ের অভিযাত এলাকা বর্তমানে বস্তি এলাকায় পরিনত হয়ে অনেক পতিত জমি স্থানীয় প্রভাবশালীরেখলে চলে গেছে। এখানেও কয়েকশত রেলওয়ে বাসা বেখলে চলে গেছে। এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, এখানকার রেলওয়ের ১৮৫ কোয়াটারের ৭৮৭ ইউনিটের ৬৪৭টি ইউনিটই বহিরাগতরে খলে।
সম্প্রতি বগুড়ার সান্তাহার রেলওয়ের জংসনে কোয়াটারেুনীর্তি মন কমিশনের (ুক) এনফোসমেন্ট ইউনিটের অভিযানেও মিলেছে এমন অভিযোগের সত্যতা। সান্তাহারের লকো কলোনী এলাকাজুড়ে পততি অবস্থায় পড়ে আছে প্রায় ৩০/৪০ বিঘা জমি। এই এলাকার রেললাইনের কোল ঘেসে গড়ে উঠেছে বিশাল বস্তি। েেশর বিভিন্ন স্থান থেকে ভাসমান মানুষ এসব বস্তিতে বসবাস করে। এই এলাকার বাসি›া জসিম উদ্দীন বলেন. রেল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে করলে এইসব জমি, বাসা, পরিত্যক্ত স্থাপনা লিজ েিত পারতো। তাহলে সরকারের রাজস্ব আসতো। বছরের পর বছর এসব জমি বেদখলে চলে গেছে।